BREAKING

Wednesday, March 25, 2015

স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ সম্পর্কিত কিছু সতর্কবার্তা

বিয়ের আগে পরিবার পরিজন, আত্মীয় স্বজন সংক্রান্ত যাবতীয় খোঁজ খবর নিয়ে থাকি আমরা, কিন্তু ভুলে যাই সব চেয়ে প্রয়োজনীয় ব্যাপার স্বামী স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ সংক্রান্ত ব্যাপার টি, আসুন জেনে নেয়া যাক এই বিষয়ে  জরুরী কিছু তথ্যঃ

স্বামী-স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ কেমন হওয়া উচিত সে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার আগে প্রথমে আমাদের ব্লাড গ্রুপ সম্পর্কে কিছু কথা জানা দরকার।  প্রধানত ব্লাড গ্রুপ কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটা হল ABO system (A, B, AB & O), আরেকটা হল Rh factor {Rh positive(+ve) & Rh negative(-ve)}. অর্থ্যাৎ Rh factor ঠিক করবে ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হবে না নেগেটিভ হবে। তাহলে ব্লাড গ্রুপগুলো হলঃ A+ve, A-ve, B+ve, B-ve, AB+ve, AB-ve O+ve, O-ve.

জেনে নেয়া যাক, 
যদি অন্য গ্রুপের ব্লাড কারো শরীরে দেওয়া হয় তাহলে কী হবে?
যখন কোনো Rh নেগেটিভ গ্রুপের ব্যক্তিকে Rh পজেটিভ গ্রুপের ব্লাড দেয়া হয় তখন প্রথমবার সাধারনত কিছু হবে না। কিন্তু এর বিরুদ্ধে রোগীর শরীরে এন্টিবডি তৈরী হবে যার ফলে যদি কখনো রোগী আবার পজেটিভ ব্লাড নেয় তাহলে তার ব্লাড cell গুলো ভেঙ্গে যাবে, এর কারনে অনেক সমস্যা হবে। যেমন জ্বর, কিডনি ফেইলিউর, হঠাৎ মৃত্যু ইত্যাদি। এই সমস্যাকে মেডিকেল টার্ম এ বলা হয় ABO incompatibility.

স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ কী রকম হওয়া দরকার?
স্বামীর ব্লাডগ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ ও পজেটিভ হতে হবে। আর যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ বা নেগেটিভ যে কোনো একটি হলেই হবে। তবে স্বামীর ব্লাডগ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে কোনোভাবেই স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হওয়া চলবে না। এক্ষেত্রে যদি স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে তার স্বামীর ব্লাডগ্রুপ ও নেগেটিভ হতে হবে।

যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয় আর স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে কী সমস্যা হবে?
রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে কোন সমস্যা হয় না। তবে স্ত্রী যদি নেগেটিভ হয় আর স্বামী যদি পজিটিভ হয় তাহলে ‘লিথাল জিন’ বা ‘মারন জিন’ নামে একটি জিন তৈরি হয় যা পরবর্তীতে জাইগোট তৈরিতে বাঁধা দেয় বা জাইগোট মেরে ফেলে। সে ক্ষেত্রে মৃত বাচ্চার জন্ম হয়।  যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয় তাহলে সাধারনত বাচ্চার ব্লাডগ্রুপ ও পজেটিভ হবে। যখন কোনো নেগেটিভ ব্লাডগ্রুপের মা ধারন করবে পজেটিভ Fetus(ভ্রুন) তখন সাধারনত প্রথম বাচ্চার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু ডেলিভারির সময় পজেটিভ Fetus এর ব্লাড, placental barrier ভেধ করে এবং placental displacement এর সময় মায়ের শরীরে প্রবেশ করবে। মায়ের শরীরে ডেলিভারির সময় যে ব্লাড প্রবেশ করবে, তা ডেলিভারি হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই মায়ের শরীরে Rh এন্টিবডি তৈরী করবে। যখন মা দ্বিতীয় সন্তান বহন করবে, তখন যদি তার fetus এর ব্লাডগ্রুপ পুনরায় পজেটিভ হয়। তাহলে মায়ের শরীরে আগে যেই Rh এন্টিবডি তৈরী হয়েছিলো সেটা placental barrier ভেধ করে বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করবে। আর যখন fetus এর শরীরে Rh antibody ঢুকবে তখন fetal এর RBC এর সাথে agglutination হবে, যার ফলে RBC ভেঙ্গে যাবে। একে মেডিকেল টার্ম এ “Rh incompatibility” বলে।

একটি শিশু আগামী দিনের সুস্থ, বুদ্ধিদীপ্ত সুনাগরিক

আমাদের সমাজে  শিশুদের বেড়ে ওঠার পেছনে বাবা-মাসহ পরিবারের বড়দের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। যাদের সহযোগিতায় একটি শিশু আগামী দিনের সুস্থ, বুদ্ধিদীপ্ত সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে পারে।

শৈশব হচ্ছে অবারিত আনন্দে বেড়ে ওঠার সময়। এ সময় শিশুরা সাধারণত বড় হয় বাবা-মায়ের সান্নিধ্যে, বেড়ে ওঠে দুজনার আদর-স্নেহ ও ভালোবাসার মধ্য দিয়ে। প্রতিটি শিশুর কাছেই রয়েছে বাবা-মায়ের সমান গুরুত্ব। শিশুর প্রারম্ভিক বিকাশে বাবা-মায়ের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। বাবা-মা ও পরিবারের অন্য সদস্যদের কার্যকর সহযোগিতা ছাড়া শিশুর সুষ্ঠু প্রারম্ভিক বিকাশ সম্ভব নয়।

মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেয়ার পর থেকেই শিশুরা দ্রুত শিখতে শুরু করে। যখন একটি শিশু পর্যাপ্ত পুষ্টি যথাযথ স্বাস্থ্য পরিচর্যার পাশাপাশি আদর মনোযোগ আর শেখার উদ্দীপনা পায় তখন সে আরো তাড়াতাড়ি শেখে। দেখে, শুনে, ছুঁয়ে, গন্ধ নিয়ে এবং স্বাদ নিয়ে শিশুরা তার চারপাশের পৃথিবীকে আবিষ্কার করে চলে। শিশুর জন্মের মুহূর্ত থেকেই এসব ইন্দ্রিয় কাজ করতে থাকে।
শিশুরা আমাদের আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। সুস্থ, সবল, উৎসাহী, আগ্রহী এবং পারিবারিক ও সামাজিক বিভিন্ন কাজ করার জন্য দক্ষ হয়ে উঠতে যে প্রস্তুতির প্রয়োজন, তা শিশুর জীবনের প্রথম আট বছর বয়সের মধ্যে প্রধানত হয়ে থাকে। জীবনের প্রথম আট বছর শিশুর জন্য সংকটপূর্ণভাবে গুরুত্বপূর্ণ; বিশেষ করে প্রথম তিন বছর। এই সময়েই শিশুর ভবিষ্যৎ স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধি এবং বিকাশের ভিত্তি রচিত হয়। এ সময়কালে শিশুরা অন্য যেকোােন সময়ের তুলনায় অনেক দ্রুত শেখে।

ছোট্ট শিশুরা যদি স্নেহ-ভালোবাসা, মনোযোগ, উৎসাহ ও মানসিক উদ্দীপনা পায় এবং সেই সাথে পুষ্টিকর খাবার যথাযথ স্বাস্থ্যসেবা লাভ করে তাহলে শিশুদের বিকাশ সঠিক দ্রুত হয় এবং তারা বেশি তাড়াতাড়ি শিখতে পারে। প্রথম বছরগুলোর যতœ ও স্নেহ-মমতা শিশুকে প্রফুল্ল করে তোলে। শিশুকে ধরলে, আদর-সোহাগ করে বুকে বা কোলে নিয়ে তার সঙ্গে কথা বললে শিশুর বেড়ে ওঠার উদ্দীপনা পায় এবং তার আবেগ অনুভূতির দ্রুত বিকাশ ঘটে। শিশু মায়ের শরীরের স্পর্শ পেলে এবং চাওয়া মাত্রই শিশুকে বুকের দুধ দিলে শিশুর ভেতরে নিরাপত্তা বোধ জন্মে। পুষ্টির চাহিদা মেটানো ও আরাম বোধ উভয় কারণেই শিশুর স্তন্য পান প্রয়োজন।

শিশুদের সঙ্গে কথা বললে, তাদেরকে স্পর্শ করলে, আদর-সোহাগ করে জড়িয়ে ধরলে তাদের মানসিক বিকাশ দ্রুত ঘটে। পরিচিত মুখ দেখলে, পরিচিত কণ্ঠস্বর শুনলে এবং বিভিন্ন বস্তু নাড়াচাড়া করলেও তাদের দ্রুত মানসিক বিকাশ ঘটে। জন্মের পর থেকে ভালোবাসা পেলে ও নিরাপত্তা অনুভব করলে, বেশি খেলাধুলা করলে এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মেলামেশা ও ভাব বিনিময় হলে তারা দ্রুত শিখতে পারে। শিশুরা নতুন নতুন খেলনা দিয়ে খেলতে ভীষণ পছন্দ করে।

শিখতে, খেলতে ও তার চারপাশ চিনে নিতে উৎসাহ দিলে শিশু শেখে এবং তার মানসিক, সামাজিক, অনুভূতিগত, শারীরিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ ঘটে। খেলাধুলা শিশুদের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করে এবং তাদের কৌতূহলী ও আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করে। খেলার মধ্য দিয়ে শিশুর ভাষা, চিন্তা, পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা বিকশিত হয়।

অনেক পরিবারেই মেয়ে শিশুর প্রতি পরিবারের সদস্যদের কম মনোযোগ ও কম যতœ-বৈষম্যের সৃষ্টি করে। কিন্তু মেয়ে শিশু ও ছেলে শিশুর মধ্যে দৈহিক, মানসিক ও আবেগ অনুভূতিগত প্রয়োজনে কোনো পার্থক্য নেই। ছেলে শিশুর মতো মেয়ে শিশুরও একই রকম খাদ্য, মনোযোগ, স্নেহ ও যতœ দরকার। তাই মেয়ে শিশুর প্রতি কোনো বৈষম্য করা যাবে না। কারণ উপযুক্ত খাবার, সেবাযতœ ও স্নেহ-মমতা পেলে মেয়ে শিশুটিও যেকোনো ছেলে শিশুর মতো ভালো কিছু করতে বা হতে পারবে।

ক্ষতিগ্রস্থ ত্বকের জন্য ময়শ্চারাইজার

রোদে পোড়া ত্বকের জন্য তিলের তেল খুবই উপকারি ময়শ্চারাইজার। তিলের তেল ন্যাচারাল সান ব কার। সাধারণত শুষ্ক ত্বকে বলিরেখা পড়ে। সেই কারণে এই ত্বকের বিশেষ প্রয়োজন। ঘি ও আমন্ড অয়েল একসঙ্গে মিশিয়ে বলিরেখার উপর মাসাজ করুন প্রতিদিন আধঘন্টা। তারপর আমন্ড বাটা, আমলাবাটা, মধু একসঙ্গে মিশিয়ে বলিরেখার উপর লাগিয়ে আধঘন্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের টানটান ভাব নষ্ট হয়ে গেলে হালকা হাতে আমন্ড অয়েল দিয়ে আপ লিফটিং পদ্ধতিতে ২০ মিনিট ম্যাসাজ করুন। মুখ মুছে ডিমের সাদা অংশ, মুলতানি মাটি, আঙ্গুর একসঙ্গে মিশিয়ে এই প্যাক মুখে লাগিয়ে রাখুন ২৫ মিনিট। তারপর মুখ ধুয়ে শসার রস ও গোলাপজল একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান।

ময়শ্চারাইজার মাস্ক
০ ২ চামচ দুধের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। মুখ ও গলায় ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে ঈষদুষ্ণ জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
০ ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল, ১ টেবিল চামচ ভেজিটেবল অয়েল ও ১ টেবিল চামচ নারিকেলে তেলের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ ক্রাশড স্ট্রবেরি মিশিয়ে নিন। সঙ্গে কয়েক ফোঁটা ভিটামিন ই অয়েল মেশান, গলায় ও মুখে ১০ মিনিট লাগিয়ে রাখার পর ধুয়ে ফেলুন।
০ গি সারিন, গোলাপজল, লেবুর রস সমপরিমাণে নিয়ে মিশিয়ে ফ্রিজে রাখুন। গরমে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ভাল ময়শ্চারাইজার হিসেবে কাজে দিবে। 
ময়শ্চারাইজিং এর প্রয়োজনীয়তা
০ ময়শ্চার ত্বকে পানি ও তেলের ভারসাম্য বজায় রাখে।
০ আবহাওয়ার বিরূপ প্রভাবের ফলে ত্বকের ময়শ্চার নষ্ট হয়ে যায়। তাই ত্বকের যতেœ ময়শ্চার খুবই জ রুরি।
০ ওয়াটার ইন অয়েল ময়শ্চারাইজার সাধারণত অয়েলবেসড হয়। এই ধরনের ময়শ্চারাইজার ত্বকের ময়শ্চারাইজার ধরে রাখে। ০ অয়েল ইন ওয়াটার ময়শ্চারাইজার সাধারণত গি সারিনের কাজ করে। এই ময়শ্চার ত্বকের গভীরে ঢুকে ময়শ্চার ধরে রাখে।


ঘরে তৈরি ময়শ্চারাইজার
০ স্বাভাবিক ত্বকে মধু, লেবুর রস, দই মিশিয়ে লাগান। ত্বকের উজ্জ্বল ও মসৃণভাব বজায় থাকবে।
০ তৈলাক্ত ত্বকে আপেল কোরার সঙ্গে মধু মিশিয়ে রাখুন। ১০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
০ শুষ্ক ত্বকে অলিভ অয়েল, লেবুর রস ও ডিম মিশিয়ে ১৫ মিনিট ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

ঘরে বসেই ফেসিয়াল

যারা পার্লারে গিয়ে ফেসিয়াল করেন তারাও সপ্তাহে একদিন ঘরে বসে নিজেই করতে পারেন ফেসিয়াল। জেনে নিন যেভাবে করবেন ফেসিয়াল :
ফেসিয়াল করতে হয় কয়েকটি ধাপে ধাপে। ফেসিয়াল করার শুরুতে মুখটা পরিষ্কার করে নিন। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে একটা ভেজা নরম তোয়ালে রুমাল দিয়ে মুখটা মুছে ফেলুন। এরপর যে কোনও হারবাল ক্লিনজিং মিল্ক পানির সঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে মুখটা ৫/৬ মিনিট ম্যাসাজ করুন। ম্যাসাজ করার নিয়ম হচ্ছে উভয় হাতের চার আঙুলের সাহায্যে নিচ থেকে উপরের দিকে। কপাল, থুতনি ও ঠোঁটের উপরে করতে হয় দুই আঙুলের সাহায্যে। এরপর ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুখটা মুছে নিন। এত গেল প্রথম ধাপ। এবার আসুন দ্বিতীয় ধাপে। মুখটা ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হলে মুখে গরম পানির ভাপ নিতে হবে। ভাপ নেয়া সম্ভব না হলে হালকা গরম পানিতে রুমাল ভিজিয়ে চেপে চেপে মুখ পরিষ্কার করুন। এতে লোমকূপের গোড়া থেকে ময়লা বের হয়ে আসে। এবার ম্যাসাজ ক্রিমের সঙ্গে অল্প একটি স্ক্যাব মিশিয়ে নাকের দুই পাশে এবং যেসব জায়গায় মরা কোষ আছে সেখানে ম্যাসাজ করুন। স্ক্যাব না থাকলে সুজি একটু টেলে নিলেও হবে। এরপর মুখটা মুছে নিয়ে লাগান আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী প্যাক। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ব্যবহার করতে পারেন চন্দনের প্যাক। তবে উপটান প্যাক হিসেবে ব্যবহার না করাই ভালো। বরং উপটান দিয়ে ম্যাসাজ করে ত্বক পরিষ্কার করতে পারেন। বসন্তে দীর্ঘ সময় উপটান লাগিয়ে রাখলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। ত্বকে রোদে পোড়া দাগ হলে পাকা টমেটোর রস লাগান। পাকা টমেটো প্রাকৃতিক বিচের কাজ করে। এছাড়াও পাকা কলা, পেঁপে চটকে সারামুখে ও গলায় লাগান। এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। মুখ পরিষ্কার করার পর মুখ না মুছে এক টুকরো তুলোয় টোনার নিয়ে সারামুখে ও ঘাড়ে লাগান। বাজারে কেনা টোনার না থাকলে শসার রস বা আলুর রস টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। তবে চোখের চারপাশে টোনার লাগাবেন না। সব শেষে মুখে লাগান ময়েশ্চারাইজার। মুখটা একটু ভেজা থাকতেই দু’হাতে ময়েশ্চারাইজার লোশন নিয়ে আলতো হাতে লাগান। মুখের যেসব জায়গা বেশি শুষ্ক সে জায়গাগুলোতে দু’বার করে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। এতে দীর্ঘ সময় ত্বক আর্দ্র থাকবে। বাড়িতে বসে ফেসিয়াল করতে কেমিক্যাল জাতীয় তেমন কিছু ব্যবহার করা হয় না বলে এটা ঘন ঘন করলেও তেমন কোনও সমস্যা নেই।
 
লক্ষ করুণ :
* নিজে ফেসিয়াল করার সময় বেশি সময় ম্যাসাজ না করবেন না। কারণ সঠিক পদ্ধতিতে ম্যাসাজ না করতে পারলে ত্বকের চামড়া ঝুলে যেতে পারে।
* মুখে কাচা ব্রণ থাকলে ফেসিয়াল না করাই ভালো। আর কাঁচা ব্রণ খুঁটবেন না। এতে দাগ হয়।
* ম্যাসাজ করার নিয়ম হচ্ছে উভয় হাতের চার আঙুলের সাহায্যে নিচ থেকে উপরের দিকে। কপাল, থুতনি ও ঠোঁটের উপরে করতে হয় দুই আঙুলের সাহায্যে। এরপর ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুখটা মুছে নিন।

Wednesday, February 25, 2015

Rules of breast-feeding

After birth, the baby should be cleansed and taken to the mother's lap and allowed to suck her breasts as soon as possible. This will hasten the supply of milk into mother's breasts, increase its emission through them and as such, the flow of milk will become continuous. From then on, the following rules are needed to be followed during breast feeding.

The mother should drink a glass of water before breast feeding her child and be mentally ready.

Both of the breasts are needed to be cleansed each time before breast feeding.

The psychology of the mother is an important factor during breast feeding. Hence, she should start breast feeding the child with a favourable intentional set up as well as with a quiet mentality.

She should breast feed her child in a calm and peaceful environment as well as in a position full of love and affection for the child.

When the child completes its taking milk up to its satisfaction, it will stop sucking the breasts by itself. At this stage, the child should not be disturbed but should be allowed to lie quietly on the bed.

Both the breasts should be used alternatively during each breast feeding.

The mother should never breast feed the child in a lying position. The mothers breast may block the child's nostrils and the milk enter inside them as well.

It is not wise to breast feed the child each time it cries. The child may cry for a number of reasons. Hence, the reason why the child cries needs to be ascertained first before breast-feeding.

Often milk from other sources (bottle feeding) is needed to be given to a child instead of mother's milk. Circumstances which might lead to such alternative feedings can be as follows : (i) when the mother is seriously ill, (ii) when the secretion of milk from the mother's breasts becomes insufficient, (iii) when working mothers need to go out of the house frequently. Such milk from various sources may be of different kinds; for example tinned powder milk, cow's milk or buffalo's milk. Such kinds of milk can be fed to the child through bottle feeders or spoons and cups. During the early stages, many mothers prefer bottle feeding. But according to modern science, it is better to habituate the child in spoon and cup feeding rather than in bottle feeding for a long period. In whichever way the child is fed, one has to keep various items for preparing milk in a neat and clean way.

Remarkable properties/ merits of breast milk

Feeding is one of the most important preconditions of child care. To get a beautiful and healthy baby, proper food is essential. A child takes only liquid food up to the age of two or three months. Afterwards, it gradually begins to take semi-solid and solid foods. After birth, mother's milk is the best food for the child. This is particularly so due to the fact that mother's milk is liquid, easily digestible,nutritious and suitable for the growth of the child. The necessary elements for the physical development of a child like protein, carbohydrate, fats, vitamins, mineral salts and water are present proportionally in mother's milk. So, in various research and studies it has been found that breast feeding directly and indirectly benefit both the child and the mother. For its existence, a baby gets its nourishment from mother's milk. There is no substitute for mother's milk because the other kinds of milk that we get from cows or goats or tinned powdered milk cannot ensure resistance and fitness concurrently to the child. It is only mother's milk that can be termed as a full and complete food.

Properties/merits of breast milk
Mother's milk is produced naturally for the baby. It contains the requisite amount of various growth elements that are necessary for the development of the child. Iron is present in breast milk as a mineral and it can be easily absorbed to from blood. As a result, it protects the child form the adverse effects arising out of iron deficiency. Vitamin C present in mother's milk in a proportionate way is necessary for the child. A child reared through mother's milk does not need extra vitamins and irons.

Mother's milk is easily digestible and so there is no scope of constipation. This is because the fatty materials are present in mother's milk in liquid form and the lactoalbumin (protein of mother's milk) is also present in it in a maximum quantity and is easily digested whereas clasein (protein of cow's milk) is not.

The child's habit of sucking milk helps to develop the lower part of its face properly.

Mother's milk is pure as it is produced inside the mother's body. For this reason, there is no possibility of germs and bacteria entering into it. This cannot be said with confidence in case of other sources of milk.

There is no possibility of mother's milk getting decomposed. It remains fresh as ever.

Mother's milk helps to develop the power of resistance to various diseases and protects the child from them. The milk that is first produced in mother's breast just after child birth is known as colostrum. Colostrum appears to be sticky and is yellow in colour. This contains more protein in it than it does at later stages. Colostrum produces disease resistant power within the child's body.The protein of milk that we get from cows generally cause allergies which may lead to eczema and other types of skin diseases as well as asthma. However, the children receiving mother's milk up to the age of five to six months are less likely to get such diseases.

Mother's milk does not cost anything. Keeping her mental and physical health intact through regular and requisite food, a mother can provide sufficient milk to her child. This does not need any extra expenditure.

Mother's milk saves both time and energy and does not require any of these in excess. But this is not the case of other sources of milk.

Quite a significant number of mothers believe that they will be confined to their homes if they do breast feeding. Although such an idea is partially true, examples against it can be cited. One of such an example is that during the time of traveling, this habit of breast feeding makes the journey easy and comfortable to a great extent and is safe for both the mother and the child. Besides, the mother can easily breast feed the child at night, too.

Breast feeding helps both the mother and the child in attaining emotional fulfillment. It also helps in the development of interrelationship between the mother and the child in a better way. A heavenly comfort prevails between the giver and the receiver of breast milk. The child finds happiness, comfort and assurance within the mother's lap.

Breast feeding helps to develop a sense of security in the child. It has been found that children reared through breast feeding have less tendency of thumb-sucking. This type of thumb-sucking is a symbol of insecurity among the children.

There is a common belief that a mother will not conceive again so long as she continues breast-feeding to her child. In other words, it can be said that breast feeding acts as a contraceptive too.

Some mothers believe that breast feeding may harm their physical beauty. But such an idea is wrong. Moreover, it has been found that the possibility of deadly cancer becomes less if breast feeding is done.

The uterus and the abdomen of the mother return to their normal shape because of breast feeding.

Fat and oil; is good or bad for health?

Fat and oil are very important ingredients of food. It is the most important element which creates energy. Like protein and carbohydrates, fat is also needed. The fat stored in our body as energy. It helps to formulate human cells.

Structure
Fat is formed with the chemical admixture of glycerol and fatty acid. That is glycerol + fatty acid fats. Among the substance of fat, oil, fat, ghee, butter are important. The characteristics of fat depend on the characteristics of fatty acid. The fatty acid which has saturated carbon is called fats. For example, fish, fat of meats, Ghee, Egg Groundnut, Butter, Milk, Oil, Fish Oil dalda etc.
The fats which has unsaturated fatty acid is called oil. For example soyabean oil.

Classification of fats
Due to the structural characteristics of fat, some fats are found in liquid form and the others are found in hard form. As per the origin, the fats are of three types, such as; (1) animal fats, (2) animal oils & (3) plant oils.
Animal fats
It includes foods like ghee, butter, fat, the yolk of an egg, meat with fat, cheese etc.
Animal oil
It is found in animal’s oil and in the livers of fish.
Plant oils
It is found in oil seeds like mustard, soyabean, sesame seeds, linseed, maize, coconut, olive, sunflower oil. It is also found in different types of nuts.

Sources of fats and oil
Ghee, butter, fat, oil of fish, fatty meat, yolk of eggs, milk, margarine, vegetables, oil of oil-seeds, mustard, sesame oil, linseed, maize, soybean, nut, coconut are the best examples of fatty food and oil.

Functions of Fat and oils
(1) Fat and oil create more energy than carbohydrates
(2) They prevent the loss of energy
(3) They help to keep the skin shiny and protect the skin form skin diseases
(4) Some vitamins help in absorption.

Requirements of fats and oils
In every day meal, there should be 15 grams of animal fats and 5-10 gram oil. About
20-30 % of the total calories of a human being should come from fat and oil. To meet the requirements of the calories of a human being, it is recommended to take 30-60 gram fat every day.

Deficiency of fats and oils
(1) If there is a continuous deficiency of fat and oil in food, the deficiency of some vitamins occurs in the body. These are fat soluble vitamins, such as A, D, E, K.
(2) Deficiency of fat and oil for a long time makes the wastage of the reserved protein and creates weight loss.
(3) The body becomes dry and loses its beauty.
(4) Lack of essential fatty acid creates eczema in the children and the aged people lose the resistance power of the body.

Effects of excess fat
Excessive intake of fat is harmful for the human body. Overweight is the result of excessive fat intake which destroys the natural beauty of the body. Excess fat leads to high blood pressure and heart diseases.

Establishing the Relationship of the Adolescents with Different Members of the Society

Human beings are social in nature. They cannot live alone. Family is a small unit of society. A person as he/she moves along the way of his life growing in age, has to depend on various persons of the family in particular and of the society in general. For such dependence, one has to exchange one's ideas and maintain contacts with others.

It is this action which in a single word can be termed as social relationship. The relationship is of paramount importance in the life of human being. At the very beginning of life, it is found that survival of a child is impossible unless it gets assistance from the other members of the family. It has to depend on others in order to fulfil its various needs. The child first establishes its relationship with its mother, then gradually with father, brothers and sisters and other members of the family. During the later stages it has to establish social relationship gradually in the larger society outside the family. It is observed that not a single human being can live without such social relationship. Even the fundamental needs of the child cannot be fulfilled without the help of others. Thereafter consultation and helping one another are necessary in order to express one's own sorrows and pleasures. A human being is needed to cooperate with others in order to minimize his/her sorrows and sufferings.

Without the cooperation of others, it too becomes impossible for a person to become self-dependent. So, in fine, it can be said that everyone has to cooperate with others in every stage of life facing all the disadvantages of life in order to make life meaningful. Otherwise life will become meaningless. Such an essential social relationship flows towards various directions. Sometimes due to this relationship, a person is found to depend completely on others. An infant, a child depends solely upon the elders of the family. Sometimes, this relationship exists in the form of exchanges or transactions, such as, when the children grow up, they cooperate with each other.

Sometimes, the relationship is based on respect and love. It can be said that relationship with teachers, too, involves transaction or give and take and exchange of ideas and expression of respect. Likewise, there is the relationship with friends of contemporary age and with neighbours.

However, in order to make one's life meaningful, one has to live in close contact with various persons of the society. In this way the social relationship builds. But a person has to acquire certain virtue or to follow some general principles in order to establish such social relationship and maintain healthy contacts. These are as following.

The principles of good relationship
1. The principles of transactions: A person has to follow the principle of transaction in order to establish relationship. It is in this way that transactions, exchange of ideas and maintaining mutual contact is possible.

2. Cooperation: One has to have a sense of cooperation within oneself. If one has a feeling of helping only oneself, it makes one self- centered rather than social if such a feeling crosses certain limits. Most of the time, it creates jealousy and unhealthy competition among the competitors, thus removes the very possibility of good relationship.

3. Sympathy: Sympathy is yet another principal virtue one should posses in establishing social relationship. It is difficult to become social if sympathy cannot be shown to others during their sorrows and troubles while going along in the society.

4. Unselfishness: Another important aspect in establishing social relationship is getting rid of selfishness. It becomes difficult for a person to establish relations with others if he/she keeps himself/ her busy in his/her own interests. Relation becomes normal through reaching an understanding when any complex situation arises.

5. Human Virtues: Besides, it becomes easy to establish good relations with various personalities of the family if the human virtues such as respect, affection, submissiveness, etiquette, etc. are exercised in time. It is necessary to mention here that every social relation in respect of place, time and person is equally important if one has to live in any society. The detailed discussion is made in this chapter on aspects related to establish relations of teenagers with teachers, friends of contemporary age and neighbors.

Carbohydrates; main sources of energy in the human body

Carbohydrates are the main sources of energy in the human body. Most of the natural foods contain carbohydrates. In the plants, carbohydrates are formed using carbon, hydrogen and oxygen through the process of photosynthesis. Carbohydrates are colorless, order less, crystalline and sweet. When hydrogen and oxygen mixing with carbon with a proportion of 2:1 produce a compound, the compound is called carbohydrate. It is sweet in test.

Classification
The other name of carbohydrate is saccharide. Carbohydrate is divided into three groups and these are: (1) Mono- saccharide; (2) Di- saccharide & (3) Polysaccharide.
Mono- saccharide
The carbohydrate which is constituted with only one simple molecule of carbohydrate is called mono- saccharide. For example: Fructose, Glucose and Galactose.
Di- saccharide
The carbohydrate which is formed with the two same carbohydrate molecule is called Di- saccharide. For example-Sucrose, Lactose and Maltose.
Poly - Saccharide
The carbohydrates which are formed with various mono- saccharide is called Polysaccharide. For example-Cellulose, Starch and Glycogen.

The demand of carbohydrates in food
The demand of carbohydrates in food depends on the demand of calories of a human being. The foods which contain carbohydrates are known as the energy foods. To meet the basic demands of the body, human beings need calories. Besides, they also need calories for performing any type of hard work or for working or moving. So, the demand of carbohydrate depends on the labour which a person does. Those who perform much physical labour need more calories. According to the nutritionist, 58- 60% demand of calories of human beings should be met by carbohydrates. The demand of carbohydrates can be met from fat and protein. An adult person should need 300-650 grams (differs as per labour) of cereals everyday. It will provide 1200- 2600 calories because 1 gm carbohydrate produces almost 4 calories of energy.

Sources of Carbohydrates
The carbohydrates are to be found in sugar, molasses, fruits, carrots, pulses, rice, wheat, honey, sugar-cane, beet etc. Besides, it can be found in fish, meat and milk. The carbohydrates which are produced are mostly found in the trunks, roots, leaves and seeds. In the world, in every year, 3 crore tons of carbohydrates are produced. The 1/3 of it is collected from sugar cane.

Functions of Carbohydrates
(1) Carbohydrates work as the fuel for the body. They burn in the cells easily and provide us energy.
(2) They spare protein form creating energy.
(3) They help to burn fat.
(4) As glycogen they are stored in various organs and after breaking provide fuel for energy.
(5) The carbohydrates called cellulose prevent constipation.

The result of the deficiency of carbohydrates
(1) Due to the deficiency of carbohydrates in the body, energy begins to grow by breaking the reserved protein and fats of the body. As a result, the body loses the normal weight.
(2) Less intake carbohydrates produces ketone and due to this serious disease ketosis occurs.
(3) The quantity of acid in blood increases. As a result human being can lose their senses.
(4) It creates serious hazards in the metabolism of the brain.

Results of the excess intake of carbohydrates
The excess intake of carbohydrates is deposited in the body as fats. The excess glucose is transformed into glycogen and is deposited in the liver and in the body. As a result it increases the weight of the body. Excess intake of glucose causes dental caries and diabetes.

Saturday, February 21, 2015

Every Mother Should Know what About Breast Feeding

Most pregnant women know that breast feeding is best for them and their babies/ new born child. But they may not know that:

Breast feeding gives mothers a lot of freedom.
Some mothers think that breast feeding will limit what they can do. This is not true. You can breast feed your baby anywhere, and anytime. You do not need to take along bottles or formula. There is no need to worry about where to warm up the milk or about sterilizing bottles.

Breast feeding mothers can eat all foods.
A breast feeding mother should eat many kinds of foods and follow Canada’s Food Guide. You can eat all the foods you want in moderation. Only in some cases do babies react to foods that you have eaten. If that happens do not eat that food for awhile or eat only a small amount.

Mothers who smoke can breast feed.
Some mothers who smoke think they should not breast feed. This is not true. It would be better if the mother quit smoking or smoked less. If she cannot do this, she can still breast feed because it is good for both her and her baby. It is best to smoke after you breast feed your baby. If you smoke outside, your baby will breathe in less smoke.

Mothers can breast feed in public.
You can breast feed your baby at anytime, anywhere. In Canada, all mothers have the right to breast feed their babies in public. Some mothers feel more comfortable by placing a blanket over their shoulders when they are breast feeding their baby in public.

Most mothers make enough milk for their babies.
The amount of milk depends on how often and how well the baby feeds on the breast. More milk will come when the baby breast feeds more often and has a good latch and suck.

Fathers and partners can be involved.
Fathers and partners can learn about how breast feeding will help their baby. They can bring the baby to be breast fed. They can offer the mother a glass of water or juice while she is breast feeding.
They can burp the baby afterwards. Fathers and partners can encourage mothers to keep breast feeding, and to get help if they need it.
Fathers and partners play an important role with the new baby. They can get to know their new baby by bathing, changing, and holding their baby. They can encourage the mother to rest when she can. They can make sure the mother is not bothered by the phone or visitors when she is resting.

Breast feeding does not hurt.
In the first week, it is common for nipples to feel tender. This gets better in a few days.
The two most common reasons for painful breast feeding are poor positioning and poor latch. If you are feeling pain, make sure you get some help.

Breast feeding mothers can tell if their babies are getting enough breast milk.
A mother knows that her baby is getting enough breast milk by the number of wet and dirty diapers, the amount of weight the baby gains, and the way the baby breast feeds.

Breast feed often.
Start breast feeding right after your baby is born. Your new baby will need to feed often. Breast feed whenever your baby seems hungry. Don't wait until your baby is crying loudly. They may be too upset to feed well.

Breast Feeding Resources
There are many resources that can help you learn more about breast feeding and where to get help.
 
Copyright © 2013 Best womens tips
Design by FBTemplates | BTT