যারা পার্লারে গিয়ে ফেসিয়াল করেন তারাও সপ্তাহে একদিন ঘরে বসে নিজেই করতে পারেন ফেসিয়াল। জেনে নিন যেভাবে করবেন ফেসিয়াল
:
ফেসিয়াল করতে হয় কয়েকটি ধাপে ধাপে। ফেসিয়াল করার শুরুতে মুখটা পরিষ্কার করে নিন। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে একটা ভেজা নরম তোয়ালে রুমাল দিয়ে মুখটা মুছে ফেলুন। এরপর যে কোনও হারবাল ক্লিনজিং মিল্ক পানির সঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে মুখটা ৫/৬ মিনিট ম্যাসাজ করুন। ম্যাসাজ করার নিয়ম হচ্ছে উভয় হাতের চার আঙুলের সাহায্যে নিচ থেকে উপরের দিকে। কপাল, থুতনি ও ঠোঁটের উপরে করতে হয় দুই আঙুলের সাহায্যে। এরপর ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুখটা মুছে নিন। এত গেল প্রথম ধাপ। এবার আসুন দ্বিতীয় ধাপে। মুখটা ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হলে মুখে গরম পানির ভাপ নিতে হবে। ভাপ নেয়া সম্ভব না হলে হালকা গরম পানিতে রুমাল ভিজিয়ে চেপে চেপে মুখ পরিষ্কার করুন। এতে লোমকূপের গোড়া থেকে ময়লা বের হয়ে আসে। এবার ম্যাসাজ ক্রিমের সঙ্গে অল্প একটি স্ক্যাব মিশিয়ে নাকের দুই পাশে এবং যেসব জায়গায় মরা কোষ আছে সেখানে ম্যাসাজ করুন। স্ক্যাব না থাকলে সুজি একটু টেলে নিলেও হবে। এরপর মুখটা মুছে নিয়ে লাগান আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী প্যাক। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ব্যবহার করতে পারেন চন্দনের প্যাক। তবে উপটান প্যাক হিসেবে ব্যবহার না করাই ভালো। বরং উপটান দিয়ে ম্যাসাজ করে ত্বক পরিষ্কার করতে পারেন। বসন্তে দীর্ঘ সময় উপটান লাগিয়ে রাখলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। ত্বকে রোদে পোড়া দাগ হলে পাকা টমেটোর রস লাগান। পাকা টমেটো প্রাকৃতিক বিচের কাজ করে। এছাড়াও পাকা কলা, পেঁপে চটকে সারামুখে ও গলায় লাগান। এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। মুখ পরিষ্কার করার পর মুখ না মুছে এক টুকরো তুলোয় টোনার নিয়ে সারামুখে ও ঘাড়ে লাগান। বাজারে কেনা টোনার না থাকলে শসার রস বা আলুর রস টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। তবে চোখের চারপাশে টোনার লাগাবেন না। সব শেষে মুখে লাগান ময়েশ্চারাইজার। মুখটা একটু ভেজা থাকতেই দু’হাতে ময়েশ্চারাইজার লোশন নিয়ে আলতো হাতে লাগান। মুখের যেসব জায়গা বেশি শুষ্ক সে জায়গাগুলোতে দু’বার করে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। এতে দীর্ঘ সময় ত্বক আর্দ্র থাকবে। বাড়িতে বসে ফেসিয়াল করতে কেমিক্যাল জাতীয় তেমন কিছু ব্যবহার করা হয় না বলে এটা ঘন ঘন করলেও তেমন কোনও সমস্যা নেই।
ফেসিয়াল করতে হয় কয়েকটি ধাপে ধাপে। ফেসিয়াল করার শুরুতে মুখটা পরিষ্কার করে নিন। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে একটা ভেজা নরম তোয়ালে রুমাল দিয়ে মুখটা মুছে ফেলুন। এরপর যে কোনও হারবাল ক্লিনজিং মিল্ক পানির সঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে মুখটা ৫/৬ মিনিট ম্যাসাজ করুন। ম্যাসাজ করার নিয়ম হচ্ছে উভয় হাতের চার আঙুলের সাহায্যে নিচ থেকে উপরের দিকে। কপাল, থুতনি ও ঠোঁটের উপরে করতে হয় দুই আঙুলের সাহায্যে। এরপর ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুখটা মুছে নিন। এত গেল প্রথম ধাপ। এবার আসুন দ্বিতীয় ধাপে। মুখটা ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হলে মুখে গরম পানির ভাপ নিতে হবে। ভাপ নেয়া সম্ভব না হলে হালকা গরম পানিতে রুমাল ভিজিয়ে চেপে চেপে মুখ পরিষ্কার করুন। এতে লোমকূপের গোড়া থেকে ময়লা বের হয়ে আসে। এবার ম্যাসাজ ক্রিমের সঙ্গে অল্প একটি স্ক্যাব মিশিয়ে নাকের দুই পাশে এবং যেসব জায়গায় মরা কোষ আছে সেখানে ম্যাসাজ করুন। স্ক্যাব না থাকলে সুজি একটু টেলে নিলেও হবে। এরপর মুখটা মুছে নিয়ে লাগান আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী প্যাক। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ব্যবহার করতে পারেন চন্দনের প্যাক। তবে উপটান প্যাক হিসেবে ব্যবহার না করাই ভালো। বরং উপটান দিয়ে ম্যাসাজ করে ত্বক পরিষ্কার করতে পারেন। বসন্তে দীর্ঘ সময় উপটান লাগিয়ে রাখলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। ত্বকে রোদে পোড়া দাগ হলে পাকা টমেটোর রস লাগান। পাকা টমেটো প্রাকৃতিক বিচের কাজ করে। এছাড়াও পাকা কলা, পেঁপে চটকে সারামুখে ও গলায় লাগান। এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। মুখ পরিষ্কার করার পর মুখ না মুছে এক টুকরো তুলোয় টোনার নিয়ে সারামুখে ও ঘাড়ে লাগান। বাজারে কেনা টোনার না থাকলে শসার রস বা আলুর রস টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। তবে চোখের চারপাশে টোনার লাগাবেন না। সব শেষে মুখে লাগান ময়েশ্চারাইজার। মুখটা একটু ভেজা থাকতেই দু’হাতে ময়েশ্চারাইজার লোশন নিয়ে আলতো হাতে লাগান। মুখের যেসব জায়গা বেশি শুষ্ক সে জায়গাগুলোতে দু’বার করে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। এতে দীর্ঘ সময় ত্বক আর্দ্র থাকবে। বাড়িতে বসে ফেসিয়াল করতে কেমিক্যাল জাতীয় তেমন কিছু ব্যবহার করা হয় না বলে এটা ঘন ঘন করলেও তেমন কোনও সমস্যা নেই।
লক্ষ করুণ :
* নিজে ফেসিয়াল করার সময় বেশি সময় ম্যাসাজ না করবেন না। কারণ সঠিক পদ্ধতিতে ম্যাসাজ না করতে পারলে ত্বকের চামড়া ঝুলে যেতে পারে।
* মুখে কাচা ব্রণ থাকলে ফেসিয়াল না করাই ভালো। আর কাঁচা ব্রণ খুঁটবেন না। এতে দাগ হয়।
* ম্যাসাজ করার নিয়ম হচ্ছে উভয় হাতের চার আঙুলের সাহায্যে নিচ থেকে উপরের দিকে। কপাল, থুতনি ও ঠোঁটের উপরে করতে হয় দুই আঙুলের সাহায্যে। এরপর ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুখটা মুছে নিন।
* নিজে ফেসিয়াল করার সময় বেশি সময় ম্যাসাজ না করবেন না। কারণ সঠিক পদ্ধতিতে ম্যাসাজ না করতে পারলে ত্বকের চামড়া ঝুলে যেতে পারে।
* মুখে কাচা ব্রণ থাকলে ফেসিয়াল না করাই ভালো। আর কাঁচা ব্রণ খুঁটবেন না। এতে দাগ হয়।
* ম্যাসাজ করার নিয়ম হচ্ছে উভয় হাতের চার আঙুলের সাহায্যে নিচ থেকে উপরের দিকে। কপাল, থুতনি ও ঠোঁটের উপরে করতে হয় দুই আঙুলের সাহায্যে। এরপর ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুখটা মুছে নিন।
Post a Comment